বাংলাদেশের মতো অন্য কোনো দেশে সংখ্যালঘুদের প্রতি সহযোগিতার এমন মনোভাব নেই বলে মন্তব্য করেছেন র্যাব-৫-এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মাসুদ পারভেজ।
মঙ্গলবার দুপুরে রাজশাহী নগরের ধর্মসভায় পূজামণ্ডপ পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
র্যাব অধিনায়ক বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক দেশ। এখানে সব ধর্মের মানুষ স্বাধীনভাবে ও স্বাচ্ছন্দ্যে তাদের নিজ নিজ ধর্ম পালন করতে পারেন। আমার মনে হয়, পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে সংখ্যালঘুদের প্রতি এতটা সহায়তা এবং সহযোগিতার মনোভাব নেই। গতবার এমনকি মাদ্রাসার ছাত্ররাও পূজামণ্ডপ পাহারায় অংশ নিয়েছিল এর তো তুলনা হয় না।’
তিনি জানান, র্যাব-৫-এর আওতাধীন পাঁচ জেলায় দুই হাজারেরও বেশি পূজামণ্ডপ রয়েছে। প্রতিটি মণ্ডপের সভাপতি ও সম্পাদকের সঙ্গে র্যাবের সরাসরি যোগাযোগ আছে। ‘ষষ্ঠী পূজার আগে প্রতিমা নির্মাণের স্থানগুলোতে বিশেষ গোয়েন্দা নজরদারি চালানো হচ্ছে। টহল টিমও মাঠে রয়েছে,’ যোগ করেন তিনি।
দুর্গাপূজা উপলক্ষে কোনো ধরনের হুমকি নেই উল্লেখ করে লেফটেন্যান্ট কর্নেল মাসুদ পারভেজ বলেন, ‘ষষ্ঠী পূজা থেকে মণ্ডপ ও আশপাশের রাস্তাগুলোতে বিশেষ নজরদারি থাকবে। শুধু র্যাবই নয়, অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করা হবে। হুমকি পর্যবেক্ষণ করে দেখেছি, বিশেষ কোনো হুমকি নেই। তবুও নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে তিন স্তরে ভাগ করা হয়েছে। আশা করি, কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘দুর্গাপূজার সূচনা হয় রাজশাহীর তাহেরপুর থেকে। তাই রাজশাহীর পূজার গুরুত্ব ও তাৎপর্য বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এখানে আরও উৎসবমুখর পরিবেশে পূজা পালিত হয়। আমরা সর্বাত্মক নিরাপত্তা নিশ্চিত করব। কোথাও কোনো বিশৃঙ্খলার খবর পেলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পূজামণ্ডপ পরিদর্শনকালে রাজশাহী মহানগর পূজা উদযাপন ফ্রন্টের সভাপতি সুব্রত রায়, সাধারণ সম্পাদক অশোক কুমার এবং হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট রাজশাহী মহানগরের সভাপতি অচিন্ত্যকুমার বিশ্বাসসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
মঙ্গলবার দুপুরে রাজশাহী নগরের ধর্মসভায় পূজামণ্ডপ পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
র্যাব অধিনায়ক বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক দেশ। এখানে সব ধর্মের মানুষ স্বাধীনভাবে ও স্বাচ্ছন্দ্যে তাদের নিজ নিজ ধর্ম পালন করতে পারেন। আমার মনে হয়, পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে সংখ্যালঘুদের প্রতি এতটা সহায়তা এবং সহযোগিতার মনোভাব নেই। গতবার এমনকি মাদ্রাসার ছাত্ররাও পূজামণ্ডপ পাহারায় অংশ নিয়েছিল এর তো তুলনা হয় না।’
তিনি জানান, র্যাব-৫-এর আওতাধীন পাঁচ জেলায় দুই হাজারেরও বেশি পূজামণ্ডপ রয়েছে। প্রতিটি মণ্ডপের সভাপতি ও সম্পাদকের সঙ্গে র্যাবের সরাসরি যোগাযোগ আছে। ‘ষষ্ঠী পূজার আগে প্রতিমা নির্মাণের স্থানগুলোতে বিশেষ গোয়েন্দা নজরদারি চালানো হচ্ছে। টহল টিমও মাঠে রয়েছে,’ যোগ করেন তিনি।
দুর্গাপূজা উপলক্ষে কোনো ধরনের হুমকি নেই উল্লেখ করে লেফটেন্যান্ট কর্নেল মাসুদ পারভেজ বলেন, ‘ষষ্ঠী পূজা থেকে মণ্ডপ ও আশপাশের রাস্তাগুলোতে বিশেষ নজরদারি থাকবে। শুধু র্যাবই নয়, অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করা হবে। হুমকি পর্যবেক্ষণ করে দেখেছি, বিশেষ কোনো হুমকি নেই। তবুও নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে তিন স্তরে ভাগ করা হয়েছে। আশা করি, কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘দুর্গাপূজার সূচনা হয় রাজশাহীর তাহেরপুর থেকে। তাই রাজশাহীর পূজার গুরুত্ব ও তাৎপর্য বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এখানে আরও উৎসবমুখর পরিবেশে পূজা পালিত হয়। আমরা সর্বাত্মক নিরাপত্তা নিশ্চিত করব। কোথাও কোনো বিশৃঙ্খলার খবর পেলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পূজামণ্ডপ পরিদর্শনকালে রাজশাহী মহানগর পূজা উদযাপন ফ্রন্টের সভাপতি সুব্রত রায়, সাধারণ সম্পাদক অশোক কুমার এবং হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট রাজশাহী মহানগরের সভাপতি অচিন্ত্যকুমার বিশ্বাসসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।